রঙ্গিলা খাতুন (৩৬) মই থেকে পড়ে গিয়ে কোমরে মারাত্মক আঘাত প্রাপ্ত হয়। এক্সরে করলে হাড়ে ফ্রাকচার (ফাটল) ধরা পড়ে। ডাক্তারের পরামর্শে কোমরে একটি অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করে। দু'মাস আগে উত্তরার Hi-care General Hospital Ltd. এ করা ঐ অস্ত্রোপচারের পর হাঁচি দেওয়ার কারনে কোমরে প্রচণ্ড ব্যাথা শুরু হয়। অতঃপর MRI করার পর ডাক্তার আরও একটি অস্ত্রোপচার করার জন্য তাগিদ দেয়। বর্তামানে রোগী Hi-care হসপিটালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
রঙ্গিলা খাতুন তার দুই সন্তান (ছেলে-SSC, মেয়ে-HSC) ও স্বামী, আবদুল্লাহ শেখ (৫৪) সহ ঢাকার ভাটারা থানার খিলবারিরটেক এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছে। আবদুল্লাহ শেখ চকবাজার থেকে খাতা, ইরেজার, শার্পনার ইত্যাদি স্টেশনারি সামগ্রী ক্রয় করে সাইকেলে করে দোকানে সরবরাহ করতেন। কিন্তু করনাকালীন সময় লকডাউনের কারণে ও সন্তানদের সহায়তায় তার স্ত্রীর সেবা-যত্ন (বাথরুমে যাওয়া, বসা-দাঁড়ানো, খাইয়ে দেওয়া ইত্যাদি) করতে কোনো ধরনের কাজ করে উপার্জন করতে অপারক।
তার বাসা ভাড়া ৪,৮০০/- (গ্যাস, কারেন্ট বিল ছাড়া)। হসপিটালে ভর্তি রঙ্গিলা খাতুনের বেড বিল দৈনিক প্রায় ৩,০০০ টাকা ও ঔষধ বাবদ দৈনিক প্রায় ৫,০০০/- বিল হয়। জরুরি অস্ত্রোপচার করতে এখন দেড় লক্ষ টাকার (১৫০,০০০৳) প্রয়োজন। স্ত্রীর অসুস্থতার জন্য এর পূর্বে আবদুল্লাহ শেখ তার স্বজন ও পরিচিতদের নিকট হতে আর্থিক সাহায্য নেয় ও ঋণ করে। কিন্তু বর্তমানে অনুরূপভাবে অর্থ সংগ্রহ করা আর সম্ভব হচ্ছে না।
তাই রঙ্গিলা খাতুনের চিকিৎসার জন্য সামর্থ্য অনুযায়ী আপনাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।
(Donate অপশনে গিয়ে দান করার পর ইভেন্টের নিচে আপনার নাম, মোবাইল নম্বর, বিকাশে শেষ তিনটি সংখ্যা ও টাকার পরিমান ও অন্যান্য তথ্য উল্লেখ করে দিন। এবং approve হবার জন্য কিছু সময় অপেক্ষা করুন। নাম ও মোাবাইল নম্বর উল্লেখ বা অন্য তথ্য গোপন রাখতে শুধু টাকার পরিমান উল্লেখ করে Anonymous দিতে পারেন। আশা করা যায়, আপনার দান অন্যদের উৎসাহিত করবে।)